• ১৬ই অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ , ৩১শে আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ২৪শে রবিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি

আঞ্চলিক মহাসড়কের মোগলাবাজার-কটালপুর অংশ চলাচলের অনুপযোগী

admin
প্রকাশিত অক্টোবর ১৫, ২০২৫
আঞ্চলিক মহাসড়কের মোগলাবাজার-কটালপুর অংশ চলাচলের অনুপযোগী

Sharing is caring!

আঞ্চলিক মহাসড়কের মোগলাবাজার-কটালপুর অংশ চলাচলের অনুপযোগী, খানাখন্দে জরাজীর্ণ অবস্থা দীর্ঘদিনের।চলতি মাসেই একাধিক দুর্ঘটনা ঘটেছে এ সড়কে। সড়কের দুরবস্থার জন্য অনেক সময় ছোটো ও মাঝারি যানবাহন এ রোডে ট্রিপে যেতে রাজি হয়না।
এনিয়ে চলাচলকারী সাধারণ মানুষ ও বিভিন্ন যানবাহন চালকের ক্ষোভের শেষ নেই। এই অংশে মাত্র ৮ কিলোমিটার সড়কের শোচনীয় অবস্থার জন্য সিলেট শহরে যাতায়াতের খরচ বেড়েছে। বেড়েছে সময় এবং দুর্ঘটনা।তাদের ভাষ্য এ রোডে এক চক্কর দিলে গাড়ির যে ক্ষতি হয় আর যা টাকা আয় হয়, তার অনেকটাই চলে যায় ওয়ার্কশপে কাজ করাতে। কাজ করাতে গেলে টাকাও যায়, দিনও যায়, যে কারণে অন্য ট্রিপও মারা যায়।সড়কের দুরবস্থা নিরসনের জন্য ইতিমধ্যে সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরীর উদ্যোগে সিলেট হুমায়ুন রশীদ চত্ত্বরে ও জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক আব্দুল আহাদ খান জামালের উদ্যোগে ফেঞ্চুগঞ্জ ফেরীঘাট এলাকায় মানববন্ধন করা হয়েছে। দুটি মানববন্ধনে জনসাধারণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ করে সড়ক সংস্কারের দাবি জানান।রোডস’এর নিজস্ব বা নির্বাহী প্রকৌশলীর কোন ক্ষমতা বলে প্রাথমিক সংস্কার করা যায় না? এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমার অর্থনৈতিক ক্ষমতা সর্বোচ্চ ১ লাখ টাকা! এ টাকায় এত বড় কাজ হবে না। অনুমোদনের অপেক্ষা ছাড়া আর কিছু করার নাই।এ ব্যাপারে সিলেট সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী আমির হোসেনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, এই সড়কের কাজের জন্য প্রথমবার দরপত্র আহবান করা হলে সেটা বাতিল হয়ে যায়। দ্বিতীয়বার দরপত্র আহবান করা হয়েছে। অনুমোদনের জন্য মন্ত্রণালয়ের পাঠানো হয়েছে কিন্তু অনুমোদন এখন হয়নি। অনুমোদন না হওয়ায় কাজে হাত দেওয়া যাচ্ছে না। এই সড়কের ৩৭ কোটি টাকার কাজ। অন্যদিকে এ বছর সিলেট জেলার জন্য বরাদ্দ মাত্র ১০ কোটি টাকা!

পড়েছেন