• ১৬ই অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ , ৩১শে আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ২৪শে রবিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি

জামায়াতে ইসলামীর নাম জড়িয়ে হেফাজতের বক্তব্যের নিন্দা ও প্রতিবাদ

admin
প্রকাশিত সেপ্টেম্বর ১৫, ২০২৫
জামায়াতে ইসলামীর নাম জড়িয়ে হেফাজতের বক্তব্যের নিন্দা ও প্রতিবাদ

Sharing is caring!

জামায়াতে ইসলামীর নাম জড়িয়ে হেফাজতের বক্তব্যের নিন্দা ও প্রতিবাদ ।

জামায়াতে ইসলামীর নাম জড়িয়ে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির মাওলানা মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরীর বক্তব্যের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন দলটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এবং কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের প্রধান অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের।সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, একটি দৈনিকের ১৫ সেপ্টেম্বর সংখ্যার প্রথম পাতায় ‘জামায়াত সরকারে আসতে পারলে কওমী, দেওবন্দী ও সুন্নিয়াত মাদরাসার অস্তিত্ব রাখবে না’ শিরোনামে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির মাওলানা মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী যে বক্তব্য দিয়েছেন, তা অসত্য ও মনগড়া। তার এ বক্তব্যের মধ্যে সত্যের লেশমাত্রও নেই। তার এই বক্তব্য সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। তার মতো একজন বরেণ্য আলেমের মুখে এমন ভিত্তিহীন মন্তব্য শোভা পায় না। আমি তার এই বক্তব্যের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।এহসানুল মাহবুব জুবায়ের বলেন, ২০০১ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত জামায়াতে ইসলামীর দুইজন মন্ত্রী ক্ষমতায় ছিলেন। তারা কওমী, দেওবন্দী ও সুন্নিয়াত মাদরাসার বিরোধিতা করেছেন, এমন প্রমাণ কেউ দিতে পারবেন না। বরং তারা ওই ধরনের মাদরাসাকে মুক্ত হস্তে সাহায্য-সহযোগিতা করেছেন। এ থেকেই প্রমাণিত হয়, মাওলানা মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরীর আশঙ্কা অসত্য ও অমূলক। অতএব, এ ধরনের প্রোপাগান্ডা চালিয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করা যাবে না।তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী একটি নিয়মতান্ত্রিক ও ইসলামী ধারার রাজনৈতিক দল। প্রতিষ্ঠার পর থেকে জামায়াতে ইসলামী দেশে অসংখ্য মসজিদ, মাদরাসা ও এতিমখানা প্রতিষ্ঠা করে ইসলামের খেদমত করে যাচ্ছে। জামায়াতের বহু নেতাকর্মী ও শুভাকাঙ্ক্ষি কওমী মাদরাসা প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে দীনী খেদমতে নিয়োজিত রয়েছেন। জামায়াতে ইসলামীর কোনো নেতা বা কর্মী কোনোদিন কওমী দেওবন্দী কিংবা সুন্নিয়াত মাদরাসার বিরোধিতা করেছেন-এমন প্রমাণ নেই।

৬৭ পড়েছেন