• ১২ই জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ , ২৮শে আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ১৭ই মহর্‌রম, ১৪৪৭ হিজরি

তাঁর সঙ্গে গান করাটা আমার জন্য আশীর্বাদ.

admin
প্রকাশিত মার্চ ১২, ২০২৪
তাঁর সঙ্গে গান করাটা আমার জন্য আশীর্বাদ.

Sharing is caring!

স্টাফ রিপোর্ট: সংগীত জীবনের শুরু থেকে গুণী গায়কের ছায়ায় গান করেছেন। তাঁরা দীর্ঘ সময় ধরে একসঙ্গে অনেক গান করেছেন। পেশাগত জায়গা থেকে এখন সম্পর্কটা পারিবারিক, বন্ধুত্বের। পছন্দের এই গায়ক সম্পর্কে গায়িকা দিলশাদ নাহার কনা বলেন, ‘দাদা পরিবারের মানুষ, তাঁকে নিয়ে কিছু বলা যায় না, তাঁর সঙ্গে গান করাটা আমার জন্য আশীর্বাদ।’ দীর্ঘ বিরতির পর সম্প্রতি বাপ্পা মজুমদারের সঙ্গে সিনেমার গান করলেন কনা। একসঙ্গে গান করা নিয়ে কনার কথায় উঠে এল নানা প্রসঙ্গ। গতকাল রোববার গানের রেকর্ডিং হয়েছে। বিরতি দিয়ে গান করলেন কথাটা বলে পরক্ষণেই শুধরে নিলেন কনা। জানালেন, বাপ্পা মজুমদারের কথা ও সুরে নিয়মিতই গান করা হয়। কিন্তু একসঙ্গে সিনেমার গান করছেন অনেক দিন পর। শেষ ‘সত্তা’ সিনেমায় তাঁরা গান করেছিলেন। সেটাও সাত বছর আগের কথা। ‘এবারের গানটা একদম অন্য রকম’ উল্লেখ করে কনা বলেন, ‘দাদার সুরে আর সংগীতে গান করি কিন্তু একসঙ্গে সব সময় গান করার জন্য মুখিয়ে থাকি। দীর্ঘদিন পর সিনেমায় আমাদের গানটি শ্রোতারা পছন্দ করবেন।’রোমান্টিক এই গানের সুর ও সংগীতায়োজন করেছেন বাপ্পা নিজেই। গানের কথা লিখেছেন শেখ রানা। গানটিতে ছটকু আহমেদ পরিচালিত ‘জুলি’ সিনেমার জন্য কণ্ঠ দিয়েছেন তাঁরা। কনা জানান, বাপ্পা মজুমদারের স্টুডিওতে গান করতে তাঁর সব সময় ভালো লাগে। পরিবারের মতো একটি আবহ পান। তিনি বলেন, ‘যখন অনেক ছোট ছিলাম,দাদা আমাকে যেভাবে স্নেহ করেছেন,এখনো সেই একইভাবে স্নেহ করেন, ভালোবাসেন। দাদার প্রতি সম্মান আগের মতোই রয়েছে। পথ চলতে চলতে আমাদের সম্পর্কটা বন্ধুত্বপূর্ণ জায়গায় পৌঁছে গেছে। দাদার কাছে আমি সব সময় কৃতজ্ঞ।’তবে শুধু গানের জন্যই নয় বাপ্পাদের বাসায় নিয়মিত যেতে হয় কনাকে। বাপ্পা ও তানিয়া হোসাইনের বিয়ের পরে সম্পর্কটা আরও আপন হয়েছে। কনা বলেন, ‘তানিয়া আমার বন্ধু। অনেক দিন আগে থেকেই আমাদের পরিচয়। দেখা যায়, বাসায় কোনো আয়োজন থাকলেই দাদা ফোন করে বলবেন বাসায় আসতে। রান্নাবান্না হলেই তাঁরা বলেন, “খেয়ে যা।” এসব সম্পর্কই দিন শেষে আলাদা প্রাপ্তি। আর আমি সব সময়ই বলি, বাপ্পাদা শৈশব থেকেই আমার জন্য আশীর্বাদ।’

৩৪১ পড়েছেন