• ২১শে মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ , ৭ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ১৩ই জিলকদ, ১৪৪৫ হিজরি

সিলেটে দারোগা শাহিনের চাঁদাবাজী-তে অতিষ্ট ব্যবসায়ী

admin
প্রকাশিত এপ্রিল ২৮, ২০২৪
সিলেটে দারোগা শাহিনের চাঁদাবাজী-তে অতিষ্ট ব্যবসায়ী

Sharing is caring!

বিশেষ প্রতিবেদন: সিলেট (এসএমপি)র ডিবি ইউনিটে সদ্য বদলী হয়ে আসা এক দারাগার চাঁদাবাজী, একাধিক মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানী আর প্রাণ নাশের হুমকিতে জীবনের নিরাপত্তাহীনতায় ভোগছেন সিলেট নগরীর মাসুম আহমদ (৩১) নামের এক ব্যবসায়ী। তিনি সিলেট জেলার জকিগঞ্জ উপজেলার সোনাসার গ্রামের আব্দুল মজিদের পুত্র। ব্যবসায়ী মাসুম সিলেট জেলা বাস মালিক সমিতির সদস্য ও এছাড়া দক্ষিণ সুরমার কদমতলীর ইয়াসিন প্লাজায় মেসার্স আলোকিত ট্রেডার্সের মালিক। মিথ্যা মামলা ও হত্যার হুমকি সহ চাঁদাবাজীতে অতিষ্ট হয়ে সম্প্রতি তিনি আইজিপি, পুলিশ কমিশনারসহ প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত আবেদন করেছেন। আবেদনে তিনি উল্লেখ করেছেন তার বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলাগুলো যেনো ডিবির ইউনিট ছাড়া পুলিশের যে কোন ইউনিট দিয়ে তদন্ত করা হয়।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, বিগত মাস খানেক আগে এসএমপির শাহপরাণ থানার শাহপরাণ সুরমা গেইট তদন্ত কেন্দ্র এসএমপির ডিবিতে বদলী হয়ে আসেন এসআই শাহীন কবির। ঠিক সেই মুহুর্তে ডিবির সাড়াসী অভিযানে সিলেট নগরীর সব রকম অপরাধ প্রায় নিয়ন্ত্রনে চলে আসে। বন্ধ হয়ে যায়, জুয়ার আসর, আবাসিক হোটেলের আড়ালে পতিতা ব্যবসা, নগরীতে চোরাচালানেরপণ্য প্রবেশ, প্রকাশ্যে মাদক ব্যবসা। সাধারণ মানুষের কাছে ডিবি পুলিশ বেশ প্রশংসা কুড়ায়। বর্তমান ডিসি তাহিয়াত আহমেদ চৌধুরী ও এডিসি শাহরিয়ার আল মামুন অপরাধীদের কাছে আতংকের নামে পরিনত হন।

সেই সময় প্রশাসনিক কারণ দেখিয়ে এসআই শাহিন কবিরকে ডিবিতে বদলী করা হয়। বদলীর আগে শাহিন কবির শাহপরাণ এলাকার সঙ্গবদ্ধ টিলাকাটার সঙ্গে জড়িয়ে পড়লে বিষয়টি নজরে আসে উধ্বর্তন কৃতপক্ষের। ডিবিতে আসার পর ঈদুল ফিতরের আগ মুহুর্তে অভিযোগকারী ব্যবসায়ীর কাছে ২লাখ টাকা চাঁদা দাবী করেন শাহিন কবির। চাহিদামতো চাঁদা না দেওয়া এসআই শাহিন তার বিরুদ্ধে এ পর্যন্ত ৩টি মিথ্যা মামলা দায়ের করেছেন বলে ঐ ব্যবসায়ী অভিযোগ উল্লেখ করেন। ব্যবসায়ী মাসুম অভিযোগ করেন, শাহিন কবির সুরমা গেইট তদন্তকেন্দ্রে থাকা অবস্থায় তাকে মিথ্যা মামলা ও হত্যার হুমকি দিয়ে প্রায় ২০ লক্ষাধিক টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন।

যতদুর জানা যায়, ফাঁড়িতে থাকা অবস্থায় শাহিন কবির স্থানীয় চোরাকারবারি, টিলাকাটা,মাদক ব্যবসায়ী, ছিনতাইকারীদের সাথে গভির সখ্যতা গড়ে তোলার বিষয় উর্দ্বতন কতৃপক্ষের নজরে আসলে এসএমপি দক্ষিণ জোন থেকে মেট্টো ডিবিতে শাস্তিমূলক বদলী করা হয়। শাহিন কবির মহানগর ডিবিতে আসার পর আরো ব্যাপরোয়া হয়ে উঠেন। এসএমপির উর্দ্বতন অফিসারদের নাম ভাঙ্গিয়ে ওপেন চাঁদাবাজি করে যাচ্ছেন তিনি। গত ঈদে ঈদ সালামীর নামে মাসুম নামের ঐ ব্যবসায়ীর কাছে ২ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবী করেন এসআই শাহিন কবির। মাসুম ভয়ে শাহিন কবিরকে ৫০ হাজার টাকা চাঁদা প্রদান করেন। যার প্রমান এ প্রতিবেদকের কাছে রয়েছে। দাবীকৃত ২লাখ টাকা চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ী মাসুমকে পর-পর ৪টি মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে দিয়েছেন এসআই শাহিন কবির।

অভিযোগ থেকে আরো জানা যায়, মাসুম আহমদ সিলেট নগরীতে ব্যবসা করে আসার পাশাপাশি বিগত ২ বছর থেকে ভারত থেকে চোরাই পথে পন্য বিভিন্ন থানা পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি, ডিবি পুলিশ আটক করলে তা পরে আদালতের মাধ্যমে নিলাম হলে তিনি সেই নিলামে অংশ নিয়ে চিনি, কসমেটিক্স, কাপড় অকশনের মাধ্যমে খরিদ করে পাইকারী ও খুচরা বিক্রি করেন। আর এই ব্যবসাটি যেনো মাসুমের জীবনে কাল হয়ে দাড়ায়। পুলিশ ফাঁড়ির আইসি থাকা অবস্থায় ১ বছরে ব্যবসায়ী মাসুমকে মিথ্যা মামলা ও হত্যার হুমকি দিয়ে প্রায় ২০ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেন শাহিন কবির। আদালতের নিলামের কাগজপত্র, অকশনের ছাড়পত্র থাকলে পরও মাসুম প্রতিটি গাড়ি থেকে ৭ হাজার করে চাঁদা দিতে হতো শাহিন কবিরকে। চাঁদা আদায়ের রেকর্ড, বিকাশ লেনদেনর কপিসহ সকল প্রমানাধি এ প্রতিবেদকের কাছে জমা রয়েছে।

প্রতিমাসে এসএমপি নবাগত কমিশনার সহ বিভিন্ন পদস্থ কর্মকর্তার নামে মাসুমকে জিম্মি করে শাহিন কবির আরো ১ লক্ষ টাকা চাঁদা দিতে বাধ্য করতেন। চাঁদা গ্রহণের প্রমান শাহিনের ব্যবহৃত মোবাইল নাম্বার ০১৮২৩-৮৫৫৫৭৮ ও ০১৭৫১-০৩০৫৯২ নাম্বার হতে ব্যবসায়ী মাসুমকে নানা রকম হুমকিসহ মিথ্যা মামলায় জড়ানোর হুকমির কল রেকর্ড রয়েছে।

এদিকে সম্প্রতি সিলেট চীফজুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এর দেওয়া একটি নিলামে অংশ নিয়ে জৈন্তাপুর থানার মামলা নং-০৬ তারিখ ১৩/১/২০২৪ ইং জিআর-০৬/২৪ তারিখ ১৩/১/২০২৪ মামলামূলে আটক ২২৮ বস্তা চিনি অকশনে খরিদ করেন মাসুম। যাহার আদালত স্বারক নং-১১৩৯(৩)(৩) তারিখ ৪/৩/২০২৪ ইং। ক্রয়কৃত চিনি তিনি ট্রাক যোগে জৈন্তাপুর থানা থেকে সিলেট শহরে নিয়ে আসার সময় ৬/৩/২০২৪ ইং শাহপরাণ থানা এলাকায় প্রবেশ করা মাত্রই সাদা পোশাকে থাকা এসআই শাহিন কবির গাড়ির গতিরোধ কওে, গাড়ি তল্লাসী শুরু করেন। এ সময় তাকে আদালতের নিলাম ও অকশনের সমূহ কাগজপত্র দেখিয়ে রক্ষা পাননি মাসুম বাধ্য এসআই শাহিনকে দেড় লক্ষ টাকা ঘুষ দিতে হয় শাহিনকে। এসআই শাহিনের চাঁদাবাজীর ভয়ে মাসুম বিগত দেড় মাস থেকে অকশন ব্যবসা ছেড়ে দিয়েছেন। তবুও রক্ষা নেই তার। ডিবিতে যোগদান করেই শাহিন কবির মাসুমের কাছে বড় অংকের টাকা চাঁদা দাবী করেন। নতুবা মিথ্যা মামলায় জড়িনোর হুমকি দেন। মাসুম বিষয়টি এসএমপি উর্ধ্বতন অফিসারদের অবগত করেন বলে অভিযোগে উল্লেখ করেন।

গত ১০/৪/২০২৪ ইং তারিখে এসআই শাহিন কবির ও পুলিশ পরিদর্শক বিশ্বজিত দেব মোগলাবাজার থানা এলাকার পারাইরচকে ভারত থেকে চোরাই পথে নিয়ে আসা ৫টি গাড়ি আটক করেন। আটককৃত গাড়ির মধ্যে ২টি গাড়ি ৮ লক্ষ টাকার বিনিময়ে ছেড়ে দেন। এছাড়া তিনটি গাড়ি থেকে আরো ৪৬ বস্তা চিনি ডিআই পিকাপ যোগে অন্যত্র বিক্রি করে দেন। আটককৃত গাড়ি ও চিনির প্রকৃত মালিক (ঢাকা মেট্টো-ট-১৬-৬৫৪৬) গোয়াইনঘাট থানার রাধনগর গ্রামের ইসলাম উদ্দিন। (যশোর-ট-১৮-৬৮৮৫) গাড়ির ও মালের মালিক জৈন্তাপুর উপজেলার হরিপুর বাজারের ব্যবসায়ী হেলাল আহমদ। এই দুটি গাড়ি ৮ লক্ষ টাকা ঘুষ নিয়ে ছেড়ে দেন। আটককৃত অপর তিনটি গাড়ি (ঢাকা মেট্টো-ট-১৮-৯৪০৭) (ঢাকা মেট্টো-ট-২০-৪০২৩) এই দুটি গাড়ি ও মালের মালিক হরিপুর এলাকার আব্দুর রশিদ, সালমান, আবুল হোসেন।(সাতক্ষিরা-টÑ১১-০৪৮১) গাড়ির মালের মালিক হরিপুর এলাকার তাজুল আহমদ। আটককৃত গাড়িগুলো মেসার্স চৌধুরী এন্টারপ্রাইজের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয়ে থাকে। গাড়ি গুলো আটকের পর আটককৃত গাড়ির ড্রাইভারগণ মালসহ গাড়ির মালিকদের নাম পরিচয় বলার পর এসআই শাহিন কবির ও বিশ্বজিৎ দেব মাসুমের কাছে ৫ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করেন। নতুবা তাকে আটেককৃত চিনির মামলায় মিথ্যা আসামী করে দিবেন। দাবীকৃত ৫ লাখ টাকা দিতে অপরগতা প্রকাশ করায় আটককৃত চিনির মামলায় ব্যবসায়ী মাসুম আহমদ ও তার ব্যবসায়ী পার্টনার সোহেল আহমদকে আসামী করেন । যাহা গোলাবাজার থানার মামলা নং ১১/৫১ তারিখ ১০/৪/২০২৪ ও মোগলাবাজার থানার মামলা নং ১২/৫২ তারিখ ১১/৪/২০২৪ইং। এছাড়া ২৪/৪/২০২৪ ইং তারিখে মাসুমের বিরুদ্ধে আরেকটি মিথ্যা মামলা দায়ের করেন এসআই শাহিন কবির যাহা মোগলাবাজার থানার মামলা নং ২৬/১১৬।

হয়রানীর স্বীকার মাসুম আহমদ বলেন, একমাত্র ডিবি ছাড়া পুলিশের যে কোন ইউনিট যদি মামলাগুলো তদন্ত করে তাহলে শাহিন কবির ও বিশ্বজিৎ দেব এর চাঁদাবাজীর বিষয়টি প্রমানিত হবে এবং আমি মিথ্যা হয়রানী মূলক মামলা থেকে রেহাই পাবো।

এছাড়া এসআই শাহিন কবির সম্পর্কে অনুসন্ধান করে জানা যায়, শাহপরাণ মাজার (সুৃরমা গেইট) পুলিশ ফাড়িতে আইসি হিসাবে থাকা অবস্থায় শাহিনের প্রতিদিনের ইনকাম ছিলো কয়েক লক্ষ টাকা। তিনি কমিশনার, ডিসি,ওসির নামে চোরাচালানীদের কাছ থেকে প্রতিটি গাড়ি থেকে টাকা তুলতেন। এছাড়া চোরাকারিদের কাছ থেকে সাংবাদিক ম্যানেজের নামে প্রতিমাসে আরো ১ লক্ষ টাকা চাঁদা নিতেন।

সূত্র জানায়, গত ১৩/৩/২৪ ইং রাত পৌনে ১১ টায় হরিপুর থেকে আসা চিনি ভর্তি একটি আটক করেন এসআই শাহিন কবির। দুই ঘন্টা পর গাড়ি ও মালের মালিক হরিপুরের জয়নাল হাজারিএসে রাত আড়াটায় ৩ লক্ষ ৯০ হাজার টাকার বিনিময়ে গাড়িটি ছাড়িয়েনেন। (আটককৃত ট্রাক গাড়িটির নাম্বার ঢাকা মেট্রো-ট-১১-৬৯৮৪)।এছাড়া গত ১/১/২৪ ইং হরিপুর থেকে পাথর ভর্তি একটি ট্রাক যার নাম্বার (ঢাকা মেট্টো-ড ২২-৬৪২৯), ট্রাকে ভারত থেকে চোরাই পথে আসা কসমেটিক্স, শাড়ি ছিলো, বটেশ্বর এলাকায় আইসি এসআই শাহিন কবির গাড়িটি আটক করেন ২৫ হাজার টাকা ঘুষ নিয়ে গাড়িটি গুলো ছেড়ে দেন। পরে কৌশলে শাহিন কবির তাহার অধিনে থাকা সুরমা গেইটের ডিউটি পার্টি দিয়ে আবার গাড়িটি আটক করে মামলার ভয় দেখিয়ে ৫ লক্ষ টাকা নিয়ে গাড়িটে ছেড়ে দেন। ঐ গাড়ি ও মালের মালিক হরিপুর এলাকার সায়েম আহমদ। এছাড়া গত ৩/১১/২৩ ইং রাতে (ঢাকা মেট্রো-ঢ-২০-৫২০৬) একটি ট্রাক আটক করেন এসআই শাহিন কবির, গাড়িতে ইন্ডিয়ান কসমেটিক ছিলো। হরিপুর থেকে বটেশ্বর এলাকায় আসামাত্র গাড়িটি আটক করে আইসি এসআই শাহীন কবির, পরে মালের মালিক হরিপুরের সাহেদের কাছ থেকে ১ লক্ষ ৭০ হাজার টাকা নিয়ে গাড়িটি ছেড়ে দেন। গত ২৫/২/২৪ ইং রাত ২টায় হরিপুর থেকে আসা একটি ডিআই পিকআপ চিনি নিয়ে শহরে আসার পথে বটেশ্বর বোর্ড স্কুলের সামনে গাড়িটি আটক করেন আইসি শাহিন কবির। পরে মালের মালিক হরিপুরের সাহেল মোল্লার ও কামরুল ৯০ হাজার টাকা দিয়ে গাড়িটি ছাড়িয়ে নেন। আটককৃত গাড়ির নাম্বার (ঢাকা মেট্রো-১১-০৪৩১)। এছাড়া প্রতিদিন ভারত থেকে চোরাই পথে আসা চিনি, কসমেটিক, গাড়ির গাড়ি থেকে লাইনম্যানের মাধ্যমে টাকা তুলতেন তিনি। প্রতিদিনে গাড়ির সংখ্যা ছিলো ১শত থেকে দেড়শত গাড়ি, গাড়ি প্রতি ১৩ টাকা চাঁদা নিতেন শাহিন কবির।

স্থানীয়রা জানান, মাত্র কয়েক বছরের ব্যবধানে শাহিন কবির শহরতলীতে ৯০ লক্ষ টাকা দিয়ে ১২ শতক জমি খরিদ করেছেন। ব্যাংকে রয়েছে প্রায় ৬ থেকে ৭ কোটি টাকা। একাধিক ভোক্তভোগীর সাথে আলাপকালে জানা যায়, এসআই শাহিন কবিরের বাড়ি সুনামগঞ্জ জেলায়। তিনি সিলেট এমসি কলেজ থেকে লেখা পড়া করেন। এছাড়া সিলেটে ছাত্র রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন। চাকরির সুবাধে আবার সিলেটে থাকায় নগরীর বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষের সাথে তার সম্পর্ক গড়ে উঠে। সেই সম্পর্ককে পুঁজি করে এসআই শাহিন কবির এখন এসএমপি পুলিশ বাহিনীর বারোটা বাজিয়ে দিচ্ছেন। তার বিরুদ্ধে সঠিক তদন্ত করা হলে প্রতিটি অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যাবে। এ প্রতিবেদকের কাছে প্রতিটি আটকের ছবি, মালের মালিকদের মোবাইল নাম্বার সংরক্ষিত রয়েছে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে দক্ষিণ জোনের ডিসি (অতিরিক্ত ডিআইজি) সোহেল রেজা বলেন, বিভিন্ন অভিযোগের পেয়ে সত্যতা পাওয়ার পর প্রশাসনিক কারণে তাকে বদলী করা হয়েছে। এখন ডিবিতে গিয়ে সে আকাম-কুকাম করলে এর দায় ডিবির উপরে পড়বে। তারা তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। তবে সঠিক তদন্ত হলে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যাবে বলে আমার মনে হচ্ছে। কমিশনার মহোদয়ের সাথে আলাপ করে বিষয়গুলো খতিয়ে দেখা হবে।

৪২ পড়েছেন